Breaking News

কাদা যুক্ত শুকনো পানিতে জাল ফেলতেই ধরা পড়ছে শীতকালীন হরেক রকমের মাছ! মূহুর্তে ভাগ্য বদলে গেল আপন দুই ভাইয়ের। তুমুল ভাইরাল ভিডিও

নিজস্ব প্রতিবেদন:এখন মাঘ মাস কনকনে শীত আর হালকা কুয়াশা চারিদিকে। কুয়াশা ভেদ করে সূর্যের আলো ফুটছে। কুয়াশা কাটতে না কাটতেই জীবন জীবিকার তাগিদে বিলের দিকে ছুটছেন মানুষ। কুয়াশাচ্ছন্ন সকালে গ্রাম-বাংলার ঐতিহ্য সবার কাঁধে মাছ ধরার সরঞ্জাম নিয়ে ছুটছে বাউৎ (মাছ ধরা) উৎসবে। এ যেন প্রকৃতির এক অপরূপ সৌন্দর্য।

রবিবার (২৩ জানুয়ারি) সকালে চলনবিল অধ্যুষিত পাবনার চাটমোহর উপজেলার হান্ডিয়াল কাটা নদীতে চলে মাছ ধরার উৎসব। পলো ও বিভিন্ন প্রকার জাল নিয়ে অসংখ্য সৌখিন মৎস্য শিকারি মেতেছেন এই উৎসবে।পৌষ-মাঘঃ শীতকালে মাছের খাদ্যগ্রহণ রীতি কমে যায়, ফলে বৃদ্ধিও কম হয়। তাই শীতকালে মাছের প্রয়োজন অধিক পরিচর্যার।মাছ ধরার এই উৎসবের নাম বাউৎ উৎসব।

দীর্ঘদিন ধরে চলে আসছে চলনবিলে এই বাউৎ উৎসবের রেওয়াজ। বিলের পানি কমে গেলে এই পদ্ধতিতে মাছ ধরা হয়ে থাকে। আগে বিলে প্রচুর মাছ ছিল, তাই এই মৌসুমে প্রায় প্রতিদিনই পলো দিয়ে অসংখ্য মৎস্য শিকারি মাছ ধরত। কিন্তু এখন আর আগের মত মাছ পাওয়া যায়না। বাউৎ উৎসবে ধনী গরিবের ভেদাভেদ নেই এখন। যার পলো আছে সেই নামতে পারে শিকারে। মাছ ধরতে বিলে নেমেছে অসংখ্য মানুষ। হৈচৈ আর চেচামেচিতে মুখোর চারপাশ।

বাউৎ উৎসবে পাবনার আটঘরিয়া, ঈশ্বরদী ও চাটমোহরের শতাধিক মানুষ অংশ নিয়েছে। চাটমোহর মূলগ্রাম থেকে বিলে মাছ ধরতে আসা রফিকুল ইসলাম (৭০) সাথে কথা হয়। তিনি বলেন, প্রতিবছর এই মৌসুমে আমরা বিভিন্ন বিলে মাছ ধরতে আসি, আজ এসেছি হান্ডিয়াল কাটা নদীতে মাছ ধরতে। পলো দিয়ে মাছ ধরা আমার দীর্ঘদিনের পেশা। তবে আগেকার তুলনায় দেশীয় প্রজাতির মাছ কমে যাচ্ছে বলে জানান তিনি।

বিলে মাছ ধরতে আসা আবু বক্কর (৫১) জানান, আমি ১৩ বছর বয়স থেকে মাছ ধরি। আগে বিভিন্ন বিলে প্রচুর মাছ পাওয়া গেলেও এখন আর আগের মত মাছ পাওয়া যায় না। তিনি বলেন, বর্ষা মৌসুমে চায়না জালসহ বিভিন্ন অবৈধ জাল দিয়ে মাছ নিধন করায় খালে বিলে এখন মাছ কমে গেছে। তাই এখন আর তেমন মাছ নেই এই বিলে।শীতকালে মিঠা পানির মাছ ধরার জন্য তুলে ধরেছেন আরেক ধরনের – একটি আন্দোলক।

বড় মিঠা পানির মাছ এবং সতর্ক, এবং এই অনেক জেলেদের বলে মনে করা হয় হিসাবে সহজ মস্করা নিতে পারবেন না। এবং এই ডিভাইসটি বের এবংপারবেন না। আন্দোলক, অবশ্যই, একটি মাছ ধরার দোকান শুধু গঠন করা যথেষ্ট কিনতে, কিন্তু পারবেন না। 100 মিমি পাতলা ও শক্ত তারের দৈর্ঘ্য নিন। একটি আন্দোলক আর্ম (অত: পর নাম) আকারে এটা নমন। মাছ ধরিবার জাল সমগ্র দৈর্ঘ্য উপর থ্রেডেড এবং একটি রাবার ছিপি সঙ্গে নিরাপদ করতে হবে।

এবং এটা সরাসরি মাছ ধরার কুখ্যাত সাধারণ অন্তরক পুতুল এর জোয়াল নির্মাণ করা সম্ভব। 10-12 সম্পর্কে সেন্টিমিটার কেটে ফেললেন। ফলে নল খোলার মাধ্যমে মাছ ধরিবার জাল প্রসারিত করুন। ভাগের সমাপ্তিতে এ (5 সেমি), মাউন্ট হবে, যার আঙ্গুলসমূহ ছেড়ে। নকশা নরম নেতৃত্ব একটি ছোট ফালা কম্প্রেস। এই ধরনের একটি ডিভাইস রাইফেল মাধ্যমে প্রধান লাইন সংযুক্ত আছে।

ব্রিম জেলেদের – মাছ বেশ জনপ্রিয়। তিনি সব ঋতু ধরা হয়, শীতকালে সহ সেইসাথে এই সময়ের মধ্যে, এই মাছ বেশ সক্রিয়। কিছু জেলেদের একটি জন্য সাজসরঁজাম করতে পছন্দ মিঠা পানির মাছ ধরার তাদের হাতে শীতকালে, কিছু – স্টোরে কিনতে হবে “ব্র্যান্ডেড” (যা প্রসঙ্গক্রমে, দাম খরচ হবে অনেক বেশি ব্যয়বহুল, কিন্তু গুণমান – না এটা সত্য যে বিজয়ী হবে)।

আমি অবশ্যই বলব যে শীতকালে মিঠা পানির মাছ উপর অপেশাদার ও কারখানা গিয়ার এত বড় বিভিন্ন মতবিরোধ করে না। নেতাদের থাকা: ভাসা যষ্টি এবং মস্করা। তারা ডিভাইসটির সাধারণ নীতি আছে, কামড় সংকেত পদ্ধতি দ্বারা প্রধানত বিভিন্নমুখী: ভাসা বা নড়া। এখন পর্যন্ত, অবশ্যই, এবং বিকল্প পথে বা জল দাঁড়িয়ে শীতকালে মিঠা পানির মাছ ধরার জন্য মোকাবেলায়, কিন্তু তারা একটু পরে আলোচনা করা হবে। তবে এর পূর্বে আপনাকে মৌলিক নীতি ও ঠান্ডায় এই মাছ ক্ষমতা সম্পর্কে জানা উচিত।

Check Also

বাড়িতে পড়ে থাকা বোতল দিয়ে খুব সহজেই বানিয়ে ফেলুন ব্রাশদানি। এ পদ্ধতিতে সহজেই বানিয়ে ফেলুন। রইল ভিডিওসহ A-Z স্টেপ বাই স্টেপ

নিজস্ব প্রতিবেদন:পরিবেশ সম্পর্কে সচেতনতা তো রয়েছেই, সঙ্গে ভবিষ্যত নিয়ে উদ্বেগ তৈরি হওয়ায় বর্তমানে প্লাস্টিকের টুথব্রাশের …