Breaking News

মা আমি বিয়ে করে শশুর বাড়ি চলে যাব, পড়াশোনা করতে ভালো লাগে না, ছোট বালকের ভিডিও তুমুল ভাইরাল।

নিজস্ব প্রতিবেদন: লেখাপড়া কেন পছন্দ করে এমন খুব কম বাঁচে খুঁজে পাওয়া যাবে। এমনকি আমার নিজেরও ছোটবেলা লেখাপড়া করতে পছন্দ করতাম না। ছোটবেলায় সব বাচ্চারাই চায় তারা খেলাধুলা করবে ঘুরে ঘুরে বেড়াবে আর খাওয়া-দাওয়া করবে লেখাপড়া করতে চায় এমন খুব কম বাচ্চারাই আছে।

এমন একটি দুষ্টু বাচ্চার এই ভিডিওতে দেখা যাবে যে কিনা পড়ালেখা করতে চায়না বিয়ে করে শ্বশুর বাড়ি যেতে চাই। তার চিন্তা মধ্যে শ্বশুরবাড়িতে খুব মজা সেখানে গেলে তার লেখাপড়া করতে হবে না সেখানে সে ঘুরেফিরে বেড়াতে পারবে যা ইচ্ছা করতে পারবে খেলাধুলা করতে পারবে। সেই চিন্তা থেকেই সে বলছে সে লেখাপড়া করবে না সে বিয়ে করবে। সে ভাবছে শ্বশুরবাড়ি গেলে তার খুব শান্তি সেখানে সে তাকে কেউ আর লেখাপড়ার জন্য বকা দিবে না। বাড়িতে মা লেখাপড়ার জন্য অনেক প্রেসার দেয় কিন্তু বিয়ে করলে আর কেউ তাকেই প্রেসার দিবেনা। ছোট বাচ্চার জানিনা বিয়ে মানে যে আসলে কি।

এমন অনেক মজার কাহিনী হয়তো আমাদের জীবনেও রয়েছে। আমরা হয়তো ছোটবেলায় এরকম অনেক মজার কাহিনী ঘটিয়েছি। মনে হলে হয়তো আমাদের এখনো হাসি পায়। লেখাপড়া না করার জন্য আমাদের সবার মা বাবাই আমাদের কম বেশি বকাঝকা ছোটবেলায়। আমরা ভাবতাম ইস যদি এই লেখাপড়া না মন্ত্রী থাকত কি মজাই না হত।

বাবা-মা হিসাবে, আমাদের বাচ্চাদের জন্য আমাদের অনেক আশা এবং শুভেচ্ছা রয়েছে। আমরা তাদের সুখী, স্বাস্থ্যকর, স্বতন্ত্র হতে চাই এবং আমরা আশা করি তারা ব্যক্তিগত এবং পেশাগত ভাবে সফল হবে’l প্রত্যেক মা বাবাই চায় তাদের সন্তানরা ভালোভাবে লেখাপড়া করে ভালো রেজাল্ট করবে এবং নিজেদের জীবনে উন্নতি করুক।

তেমনই এক মা তার ছেলে লেখাপড়া করতে চায় না বলে এরকম মজার মজার কথা বলছে সেটা দেখে সে একটি ভিডিও ধারণ করে এবং তা ইউটিউবে ছেড়ে দেন যা প্রচুর পরিমানের ভাইরাল হয়েছে এবং ইউটিউবে অনেক বেশি ভিউজ পেয়েছে অনেক মানুষ এই ভিডিওটি দেখেছেন।

ঠিক এমনই এই ভিডিওর বাচ্চার মত যদি আপনার বাচ্চাও লেখাপড়া করতে না চায় আগ্রহ না দেখ এরকম দুষ্টু দুষ্টু কথা বলে তাহলে নিচের কিছু টিপস আছে আপনার জন্যে যা আপনি অনুসরণ করতে পারেন। তাদের আগ্রহ অনুসরণ করুন বাচ্চাদের জীবনে শিক্ষার ভূমিকা প্রায়শই বেশ কঠোর হতে পারে। তারা স্কুলে যায়, যেখানে তাদের নির্দিষ্ট দায়িত্ব দেওয়া হয় এবং নির্দিষ্ট বিষয় এবং বিষয়গুলির সাথে ইন্টারঅ্যাক্ট করার প্রয়োজন হয়।

যদি এটি আপনার সন্তানের পক্ষে কাজ করে না, আপনার বাচ্চার যে আগ্রহী সে সম্পর্কে আপনার সন্তানের জীবনের সমস্ত বিষয় বিবেচনা করে আপনার দৃষ্টিভঙ্গি প্রসারিত করার চেষ্টা করুন। উদাহরণস্বরূপ, আপনার ছাগলটি কি গ্রহ, তারা এবং স্থান দ্বারা মুগ্ধ? বা, সে কি প্রাণী এবং প্রকৃতির প্রতি আকৃষ্ট হয়? আপনার শিশু কি গল্প শুনতে পছন্দ করে?

কৌতূহল উৎসাহিত করুন প্রাকৃতিক কথা বলত শিশুরা স্বাভাবিকভাবেই কৌতূহল যুক্ত প্রাণী। তারা তাদের চারপাশের বিশ্ব সম্পর্কে জানতে এবং বুঝতে চায়। এই প্রাকৃতিক কৌতূহলকে কাজে লাগানো আপনার সন্তানের শিখার প্রশংসা করার জন্য আলতো করে ঠেলাতে সহায়তা করতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, আপনার ” অনুসন্ধানী মন ” তার অভিজ্ঞতা এবং পর্যবেক্ষণ সম্পর্কে প্রচুর মুক্ত প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করুন।

অথবা, সর্বদা আপনার সন্তানের প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার পরিবর্তে তাকে বা তাকে স্বাধীনভাবে বিষয় সম্পর্কে অবাক করার অনুমতি দিন। উদাহরণস্বরূপ, যদি আপনার বাচ্চা আপনাকে জিজ্ঞাসা করে আকাশ কেন নীল, আপনার নিজের প্রশ্নের সাথে উত্তর দিন, যেমন ” আপনি কী ভাবেন? ” এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, নিজেকে প্রাকৃতিকভাবে বিরক্ত বা অধৈর্য হতে দেবেন না ” কেন? ” জিজ্ঞাসা করার শৈশব প্রবণতা শেখার প্রক্রিয়াটির এটি প্রথম পদক্ষেপ, এবং এটি উৎসাহিত করা উচিত।

যাই হোক সবসময় চেষ্টা করুন যাতে তাকে হাসিখুশিভাবে লেখাপড়ায় মনোযোগী করতে পারে কখনোই বকাঝকা করে বা মারধর করে তাকে পড়ালেখায় আগ্রহী করতে যাবেন না এতে হিতে বিপরীত হতে পারে সেই মানসিকভাবে ভেঙে পড়তে পারে এবং পড়ালেখার প্রতি তার একটি ঘৃণা চলে আসতে পারে। তুমুল ভাইরাল হওয়া সেই ভিডিওটি আপনি চাইলে নিচের লিংকে যেয়ে দেখে আসতে পারেন।

Check Also

বাড়িতে পড়ে থাকা বোতল দিয়ে খুব সহজেই বানিয়ে ফেলুন ব্রাশদানি। এ পদ্ধতিতে সহজেই বানিয়ে ফেলুন। রইল ভিডিওসহ A-Z স্টেপ বাই স্টেপ

নিজস্ব প্রতিবেদন:পরিবেশ সম্পর্কে সচেতনতা তো রয়েছেই, সঙ্গে ভবিষ্যত নিয়ে উদ্বেগ তৈরি হওয়ায় বর্তমানে প্লাস্টিকের টুথব্রাশের …